সমাজ বদলের আগে নিজেকে বদলান। মনে দ্বেষ পুষে রেখে দেশ বদল হয় না
Business
Games
ব্রিটানিয়া বিস্কুটকারাখানা বন্ধ , চাহিদা নেই একথা তো বলা যাচ্ছে না।
By: dristikon.com on June 25, 2024 / comment : 0 দেশ, রাজ্য, সংবাদ
দাদু খায়..... নাতি খায় ....
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস কারা করেছে?
By: dristikon.com on June 23, 2024 / comment : 0 দেশ, রাজনীতি, সংবাদ
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসের সত্যতা:
চলে গেলেন মার্কিন ভাষাতত্ত্ববিদ, দার্শনিক,সমাজকর্মী নোয়াম চমস্কি।
By: dristikon.com on June 13, 2024 / comment : 0 দেশ, বিশ্ব, সংবাদ
চলে গেলেন মার্কিন ভাষাতত্ত্ববিদ, দার্শনিক,সমাজকর্মী নোয়াম চমস্কি।
নোয়াম চম্স্কি (পূর্ণনাম আভ্রাম নোম চম্স্কি; ইংরেজি: Avram Noam Chomsky); জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যাতিরিক্ত অধ্যাপক (Emeritus professor) এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক অধ্যাপক (Laureate professor) হিসেবে কাজ করছেন।
চম্স্কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়া শহরে এক মধ্যবিত্ত আশকেনাজি ইহুদী অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতোকত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করেন। সেখান থেকে তিনি পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে ভাষাবিজ্ঞানে ডক্টরেট সনদ লাভ করেন। তার উপদেষ্টা ছিলেন মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী জেলিগ হ্যারিস। স্নাতোকত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সময় চম্স্কি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে কনিষ্ঠ গবেষণাকর্মী (Junior research fellow) হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরাসি ও জার্মান ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি সেখানকার ভাষাবিজ্ঞানের ইন্সটিটিউট অধ্যাপক পদ লাভ করেন।
বিগত অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ভাষাবিজ্ঞান শাস্ত্রে চম্স্কির কাজ গভীর প্রভাব বিস্তার করে আসছে। তিনি ১৯৫৭ সালে তার সিন্ট্যাকটিক স্ট্রাকচার্স গ্রন্থে "রূপান্তরমূলক উৎপাদনশীল ব্যাকরণ" নামক তত্ত্বটির অবতারণা করেন, যা অনেকের মতে আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানে এক "বিপ্লবের" সূচনা করে। চম্স্কি ভাষাবিজ্ঞানকে মানবমন-সংক্রান্ত গবেষণার কেন্দ্রে স্থাপন করেন। চম্স্কির আবির্ভাবের আগে বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ভাষাবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন ভাষার বহিঃস্থ কাঠামোর সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য নিয়ে বেশি গবেষণা করতেন। তিনি ভাষা ও মানবমনের গবেষণাতে এই অভিজ্ঞতাবাদী ধারার সমালোচনা করেন এবং যুক্তিবাদী দৃষ্টিভঙ্গির সমর্থনে যুক্তি দেন। তার মতে প্রতিটি মানব শিশু জন্মের সময়েই যেকোনও ভাষা অর্জন করার ক্ষমতার মূল উৎপাদনশীল নিয়মগুলি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এই বিশ্বজনীন নিয়মগুলি মানুষের অবচেতন মনে অবস্থান করে এবং ভাষাবিজ্ঞানীদের কাজ হল স্বজ্ঞা ও যৌক্তিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই নিয়মগুলির প্রকৃতি উদ্ঘাটন করা। কেবল ভাষাবিজ্ঞান নয়, চম্স্কি বোধন বিজ্ঞান এবং মন ও ভাষার দর্শন শাস্ত্রেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তার এই তাত্ত্বিক অবদানগুলি বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে "বোধনবৈজ্ঞানিক বিপ্লবের" সূচনা করে ও এর ক্রমবিকাশে শক্তিশালী ভূমিকা রাখে।
চম্স্কি রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বী হিসেবে মার্কিন আভ্যন্তরীণ রাজনীতি, বৈদেশিক নীতি ও বুদ্ধিজীবী সংস্কৃতির উপর তথাকথিত মার্কিন "অর্থনৈতিক অভিজাতদের" ক্ষতিকর প্রভাব বিশ্লেষণ করেন, যার সুবাদে বিশ্বব্যাপী অসংখ্য ভক্ত ও অনুরাগী অর্জন করেন। তিনি কিশোর বয়সেই স্থানীয় সংবাদপত্রে রাজনীতির উপর লিখতেন। কিন্তু রাজনীতি নিয়ে বেশি করে লেখালেখি শুরু করেন ১৯৬০-এর দশক থেকে। সেসময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি ছিল তার আলোচনার বিষয়। এরপর মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির ব্যাপারে সাধারণ মার্কিন জনগণের ঐকমত্য "উৎপাদন" করার ব্যাপারে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও শিক্ষায়তনিক সম্প্রদায়গুলির ভূমিকার তীক্ষ্ণ সমালোচনা করে অনেকগুলি গ্রন্থ রচনা করেন। চম্স্কি মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির ধ্বংসাত্মক ফলাফলগুলি নিয়ে আলোচনা করেন এবং বলেন যে মার্কিন বুদ্ধিজীবীদের দায়িত্ব হল মার্কিন সরকারের অনৈতিক নীতিগুলির যৌক্তিক সমালোচনা করা এবং এই নীতিগুলিকে পরাস্ত করার লক্ষ্যে ব্যবহারিক রাজনৈতিক কৌশল অনুসন্ধান করা। রাজনৈতিকভাবে চম্স্কি ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যভিত্তিক সমাজতন্ত্র ও নৈরাজ্যমূলক শ্রমিকসংঘবাদের অনুসারী ছিলেন।
সংসদীয় নির্বাচন চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী নিজেকে ঈশ্বর প্রেরিত দূত বলে প্রচার করার প্রতিবাদ করে মেডিকেল সার্ভিস সেন্টার-এর সভাপতি অধ্যাপক বিনয়ক নার্লিকার ও সাধারণ সম্পাদক ডাঃ ভবানী শংকর দাস এক বিবৃতিতে বলেন:
দেশের চলচ্চিত্র জগতে বিষয়বস্তু বলতে বেঁচে আছে শুধুই জাতীয়তাবাদ এবং ধর্ম।
By: dristikon.com on May 30, 2024 / comment : 0 চলচ্চিত্র, দেশ, সংবাদ
দেশের চলচ্চিত্র জগতে প্রতিভা বলতে বোঝায় নেকুপুষুসুন্টুনিমুন্টুনিদের। আর বিষয়বস্তু বলতে বেঁচে আছে শুধুই জাতীয়তাবাদ এবং ধর্ম। ঠিক সেই সময়ে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার মঞ্চে পুরস্কার হাতে দাঁড়ানো দুটি মুখ। পায়েল কাপাডিয়া, অনুসূয়া সেনগুপ্ত।